বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫, ১৭ আশ্বিন ১৪৩২
বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫, ১৭ আশ্বিন ১৪৩২

স্মৃতিশক্তি ভালো রাখতে অনুসরণ করুণ এই অভ্যাসগুলো

অনলাইন ডেস্ক প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৮:২৪ পিএম
স্মৃতিশক্তি ভালো রাখতে অনুসরণ করুণ এই অভ্যাসগুলো

স্মৃতিশক্তি-সম্পর্কিত রোগ এড়াতে এবং বৃদ্ধ বয়সে সুখী, স্বাধীন জীবনযাপন করতে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া জরুরি। স্মৃতিশক্তি ভালো রাখার জন্য আপনার প্রতিদিনের কিছু অভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে। নিয়মিত সেসব অভ্যাস বজায় রাখলে বয়স বাড়লেও স্মৃতিশক্তি অটুট থাকবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক-

১. শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকুন

নিয়মিত ব্যায়াম মস্তিষ্কে রক্ত ​​সঞ্চালন বাড়ায়, উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হ্রাস করে এবং নতুন স্নায়ুতন্ত্রের বিকাশ করে। দ্রুত হাঁটা, সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো, এমনকি প্রতিদিন ৩০ মিনিট যোগব্যায়াম স্মৃতিশক্তি এবং মনোযোগ বাড়াতে পারে। বিজ্ঞানীরা প্রকাশ করেছেন যে, ছয় মিনিটের উচ্চ-তীব্রতার ব্যায়াম আলঝাইমার রোগ দূরে রাখে।

২. ঘুমকে অগ্রাধিকার দিন

ঘুম বিশ্রামের চেয়েও বেশি কিছু। এটি মস্তিষ্ক মেরামতের সময়। যখন আমরা গভীর ঘুমাই, তখন আলঝাইমার রোগের সঙ্গে সম্পর্কিত বিটা-অ্যামাইলয়েডের মতো বর্জ্য পদার্থ দূর হয়। প্রাপ্তবয়স্কদের মেজাজ, মনোযোগ এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করার জন্য দিনে ৭-৮ ঘণ্টা একটানা ঘুমানো উচিত।

৩. শিখতে থাকুন, চ্যালেঞ্জিং থাকুন

আমাদের মস্তিষ্ক নতুনত্ব দ্বারা উদ্দীপ্ত থাকে। একটি নতুন ভাষা, একটি নতুন যন্ত্র, ক্রসওয়ার্ড, এমনকী সফ্টওয়্যার শেখাও স্নায়ু সংযোগ বৃদ্ধি করে। আজীবন শেখার অভ্যাস বুদ্ধিবৃত্তিক অবক্ষয়কে স্থগিত করে যাকে স্নায়ুবিজ্ঞানীরা মস্তিকের রিজার্ভ বলে থাকেন।

৪. মস্তিষ্ক-বান্ধব খাদ্য গ্রহণ করুন

আমাদের খাদ্য সরাসরি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলে। সবুজ শাক, বাদাম, চর্বিযুক্ত মাছ, অলিভ অয়েল এবং বেরি বয়স-সম্পর্কিত অবক্ষয়কে ধীর করতে পারে। প্যাকেজজাত খাবার এবং পরিশোধিত চিনির ব্যবহার কমিয়ে ফেলা প্রদাহ থেকে রক্ষা করতে পারে যা মস্তিষ্কের কোষগুলোকে ধ্বংস করে।

৫. মানসিক চাপ ভালোভাবে সামলান

দীর্ঘস্থায়ী চাপ মস্তিষ্কের বার্ধক্যকে ত্বরান্বিত করে এবং স্মৃতিশক্তিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ধ্যান, মননশীলতা, গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস বা জার্নালিং-এর মতো সহজ অনুশীলনগুলো কর্টিসলের মাত্রা কমাতে পারে। এমনকী দিনে দশ মিনিটের মননশীল বিশ্রামও মস্তিষ্কের কোষকে দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারে।

৬. সামাজিক সম্পর্ক গড়ে তুলুন

ডিমেনশিয়ার নীরব হুমকি হলো একাকীত্ব। অন্যদের সঙ্গে কথোপকথন, পরিবার বা বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করা অথবা সামাজিক কার্যকলাপে অংশগ্রহণ বুদ্ধিবৃত্তিক এবং মানসিক কার্যকারিতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এটি মস্তিষ্কের জন্য তেমনই ভালো, যেমন ব্যায়াম শরীরের জন্য ভালো।

৭. স্বাস্থ্যের অবস্থা সম্পর্কে সচেতন থাকুন

চিকিৎসা না করা ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা এবং উচ্চ কোলেস্টেরল বুদ্ধিবৃত্তিক অবক্ষয়কে ত্বরান্বিত করে। তাই যেকোনো স্বাস্থ্য সমস্যায় চিকিৎসা করানো জরুরি।

কানাইঘাটে লাবণ্য সিতি ফাউন্ডেশনের শারদীয় উপহার সামগ্রী বিতরণ

কানাইঘাট প্রতিনিধি প্রকাশিত: বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১২:৪০ এম
কানাইঘাটে লাবণ্য সিতি ফাউন্ডেশনের শারদীয় উপহার সামগ্রী বিতরণ

প্রতি বছরের ন্যায় এবারও কানাইঘাটের স্বনামধন্য সামাজিক কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান লাবণ্য সিতি ফাউন্ডেশন-এর উদ্যোগে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় কানাইঘাট পৌরসভার নিজ চাউরা দক্ষিণ পূজা মণ্ডপ প্রাঙ্গণে এ মহতী আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট হোমিও চিকিৎসক ও ঐতিহ্যবাহী বামজঙ্গা কালী মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি ডা. মানিক লাল দাস। সঞ্চালনায় ছিলেন কানাইঘাট পৌর পূজা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাস্টার মিলন কান্তি দাস।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাবেক সভাপতি শ্রী দূর্গা কুমার দাস এবং প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঐক্য পরিষদের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাস্টার সলিল চন্দ্র দাস।

এছাড়া বক্তব্য রাখেন লাবন্য সিতি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি চিত্রশিল্পী ভানু লাল দাস, কানাইঘাট প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রশিদ, পূজা পরিষদের সহ-সভাপতি বিশ্বজিৎ রায়, বিকাশ চন্দ্র দাস, প্রতাপ চন্দ্র দাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিধান চৌধুরী ও সুকান্ত চক্রবর্তী। স্বাগত বক্তব্য দেন নিজ চাউরা পূজা মণ্ডপ কমিটির সভাপতি মাস্টার দয়াময় দাস। অনুষ্ঠানে গীতা পাঠ করেন সনজিত চন্দ্র দাস।

বক্তারা তাদের বক্তব্যে চিত্রশিল্পী ভানু লাল দাসের মানবকল্যাণমূলক কাজের ভূয়সী প্রশংসা করেন। সঞ্চালক মিলন কান্তি দাসও ফাউন্ডেশনের পূর্ববর্তী সমাজসেবামূলক কার্যক্রমের নানা দিক তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে চিত্রশিল্পী ভানু লাল দাস বলেন—
“মানুষের কল্যাণে আমি আমৃত্যু কাজ করে যেতে চাই। অবহেলিত ও বঞ্চিত কানাইঘাটবাসীর সেবা আমার দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন। এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমি সকলের সহযোগিতা কামনা করি।”

অনুষ্ঠানের শেষপর্যায়ে উপস্থিত পূণ্যার্থীদের মাঝে শারদীয় উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

“হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে বিএনপি ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে” — এম এ মতীন

মাহবুবুজ্জামান সেতু, নওগাঁ প্রতিনিধি : প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৬:২১ পিএম
“হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে বিএনপি ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে” — এম এ মতীন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে গঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সবসময় দেশের সব ধর্ম-বর্ণের মানুষের অধিকার ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পক্ষে কাজ করে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও মান্দা উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ মতীন।

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নওগাঁর মান্দা উপজেলার বিভিন্ন পূঁজামণ্ডপ পরিদর্শনের সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, “প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়াউর রহমানের আমল থেকেই বিএনপির রাজনীতি হলো বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ, যার মূল লক্ষ্য হলো এ দেশের সাধারণ মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা। বিএনপির কাছে বিদেশি নীতির কোনও স্থান নেই। এই দেশে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই মিলে সাম্য, সহাবস্থান ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বসবাস করবে—এটাই বিএনপির রাজনৈতিক দর্শন।”

শারদীয় দুর্গাপূঁজা উপলক্ষে এম এ মতীন উপজেলার বিষ্ণুপুর, কসব,কাঁশোপাড়া,মৈনম ইউনিয়নের বিভিন্ন পূঁজামন্ডপ পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে প্রতিটি মণ্ডপে নগদ অর্থ অনুদান প্রদান করেন এবং আয়োজক ও স্থানীয় ভক্তদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সফরসঙ্গী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেন খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুল ইসলাম বাদল, হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি বিশ্বজিৎ কুমারসহ বিএনপি এবং অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

বিএনপি নেতা এম এ মতীন বলেন, “বিগত ১৭ বছরে যেসব ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল, তারা হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর বিভিন্নভাবে দমন-পীড়ন চালিয়েছে, জমি দখল করেছে, নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করেছে। কিন্তু বিএনপি সবসময় সজাগ থেকেছে। দলের পক্ষ থেকে নেতাকর্মীরা পাহারার দায়িত্ব পালন করেছে এবং যে কোনও হামলা-নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে।”

তিনি আরও বলেন, “আমাদের দলের অনেক নেতাকর্মী হিন্দু সম্প্রদায়ের পক্ষে কথা বলতে গিয়ে হয়রানির শিকার হয়েছেন, নির্যাতিত হয়েছেন। কিন্তু তারপরও আমরা মাঠ ছাড়িনি, কারণ এটা নৈতিক দায়িত্ব ও মানবিক কর্তব্য।”

বর্তমান সময়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে মতীন বলেন, “আমাদের সবার দায়িত্ব হলো—যাতে এই দেশে কোনও ধর্মীয় সংখ্যালঘু নিজ ধর্ম পালন করতে গিয়ে আতঙ্কে না থাকে। সবাই যেন উৎসব উদযাপন করতে পারে নিরাপদে, আনন্দে, সম্মানের সঙ্গে।”

তিনি বলেন, “বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পরামর্শে এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দল সব ধর্মের মানুষের পাশে রয়েছে এবং থাকবে।”

বিএনপি নেতাদের এই শুভেচ্ছা সফরকে স্বাগত জানায় স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ ভক্তরা। তারা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পূজা উদযাপনে প্রশাসনের পাশাপাশি রাজনৈতিক নেতাদের সহযোগিতাকেও ধন্যবাদ জানান।

স্থানীয় পূঁজা উদযাপন পরিষদের একজন সদস্য বলেন, “বিএনপি নেতারা প্রতিবছর পূঁজায় আমাদের পাশে থাকেন। এবারও তারা এসে আমাদের খোঁজ নিয়েছেন, অনুদান দিয়েছেন—আমরা খুবই কৃতজ্ঞ।”

রাজশাহীতে নানা আয়োজনে বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত

মশিউর রহমান রাজশাহী ব্যুরো: প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৬:১৯ পিএম
রাজশাহীতে নানা আয়োজনে বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত

“Don’t Miss a Beat — প্রতিটি হৃদস্পন্দনই জীবন” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারাদেশের ন্যায় রাজশাহীতেও বিশ্ব হার্ট দিবস-২০২৫ পালিত হয়েছে।

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন, রাজশাহীর উদ্যোগে সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপিত হয়।

সকাল ৯টায় বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে বর্ণাঢ্য র‌্যালির উদ্বোধনের মাধ্যমে কর্মসূচির সূচনা করা হয়।

পরে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা ও ফ্রি-চিকিৎসা সেবায় ৩০০-এর অধিক হৃদরোগীকে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করা হয়।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন রাজশাহীর সভাপতি মোঃ আব্দুল মান্নান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, দেশবরেণ্য কার্ডিওলজিস্ট প্রফেসর ডাঃ মোঃ আতাহার আলী।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মিজানুর রহমান খোকন।

মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট, রাজশাহীর পরিচালক ও চিফ কনসালট্যান্ট প্রফেসর ডাঃ মোঃ রইছ উদ্দিন।

এছাড়া আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ এ. এস. এম. সায়েম।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন কার্যনির্বাহী পরিষদের সহ-সভাপতি খন্দকার এনায়েত হোসেন বাবু ও মোঃ হাসেন আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) প্রফেসর মোঃ হবিবুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ লিয়াকত আলী, কোষাধ্যক্ষ মোঃ মনোয়ার হোসেন (সেলিম), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আব্দুল গফুর, প্রচার ও জনসংযোগ সম্পাদক ইমতিয়াজ আহমদ শামসুল হুদা, দপ্তর সম্পাদক এ. কে. মাসুদসহ নির্বাহী ও আজীবন সদস্যবৃন্দ।

সঞ্চালনায় ছিলেন নির্বাহী সদস্য মোঃ এনামুল হক এবং মেডিকেল অফিসার ডাঃ নাফিসা লুবাবা নদী

error: এই ওয়েবসাইটের কোন কনটেন্ট কপি করা যাবে না।