বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫, ১৭ আশ্বিন ১৪৩২
বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫, ১৭ আশ্বিন ১৪৩২

সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে

বাউল হেলাল উদ্দিন লোক উৎসব অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২১জুন

বিশেষ প্রতিনিধি, সিলেট প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫, ৫:০৮ পিএম
বাউল হেলাল উদ্দিন লোক উৎসব অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২১জুন

২১ জুন (শনিবার) বাউল হেলাল উদ্দিন লোক উৎসব উদযাপন  কমিটির উদ্যোগে দিনব্যাপী হেলাল উদ্দিন লোক উৎসব-২০২৫ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে এ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। দুপুর ২.০০ ঘটিকা হইতে রাত ১০ ঘটিকা পর্যন্ত এ অনুষ্ঠান হবে। এতে আপনাদের উপস্থিতি ও দোয়া কামনা করছি।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের ৪নং ওয়ার্ডের বার বার নির্বাচিত কাউন্সিল রেজাউল হাসান কয়েছ লোদী।

সিলেটের বিয়ানীবাজার একটি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিকভাবে সমৃদ্ধ এলাকা, যা অনেক গুণীজন ও পণ্ডিত ব্যক্তিত্বের জন্মস্থান হিসেবে পরিচিত।  যেখানে অনেক কবি, লেখক, ও শিক্ষাবিদ জন্মগ্রহণ করেছেন বা তাঁদের কর্মস্থল ছিল।

যেখানে বাউলসংস্কৃতি এবং সুফিবাদী ভাবধারার চর্চা দীর্ঘদিন ধরে বিদ্যমান। যদিও এই অঞ্চল বাংলাদেশের অন্যান্য অংশের মত বিশাল বাউল জনসমাজ নিয়ে বিখ্যাত নয়, তবুও এখানে বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য বাউল সাধকের অস্তিত্ব ছিল, যাঁরা লোকসংগীত, মরমী ভাবধারা ও আধ্যাত্মিক চর্চার মাধ্যমে জনগণের মাঝে প্রভাব বিস্তার করেছেন। তাদের মধ্যে অন্যতম বিয়ানীবাজার উপজেলার চারখাই  ইউনিয়নের বিশিষ্ট গীতিকার, সুরকার, বাউল শিল্পী হেলাল উদ্দিন।।

লোকসাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও বাউল দর্শনের প্রাণপুরুষ, বিয়ানীবাজার উপজেলার গর্ব, মরমী সাধক ও বিশিষ্ট বাউল শিল্পী হেলাল উদ্দিন -এর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাতে সিলেটের  সংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ, প্রবাসী বৃন্দ, সংগীত অনুরাগী ও  বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন এর  পক্ষ থেকে এক অনন্য লোক উৎসবের আয়োজন করা হয়েছে।

এই উৎসবের মূল উদ্দেশ্য হলো তাঁর সাধনজীবন, সংগীতচর্চা ও মানবধর্মের বাণী নতুন প্রজন্মের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া। তিনি ছিলেন শুধু একজন শিল্পী নন, বরং একজন পথপ্রদর্শক, যাঁর গান ও দর্শন মানবতার জয়গান গেয়েছে।

বাউল হেলাল উদ্দিন লোক উৎসব আহবায়ক কমিটির প্রধান আহ্বায়ক শিল্পী এস এম মানিক, সদস্য সচিব, জাহেদ সরকার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন,উৎসবে বাউল হেলাল উদ্দিনের  জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা করবেন বিশিষ্টজনেরা। পাশাপাশি হেলাল উদ্দিনের  শিষ্য, অনুরাগী ও স্থানীয় শিল্পীদের সঙ্গে নিয়ে তাঁর গান পরিবেশন করবেন দেশের জনপ্রিয় শিল্পীরা।

বাউল হেলাল উদ্দিন লোক উৎসব উদযাপন কমিটির আহবায়ক শিল্পী এস এম মানিক বলেন, বাংলাদেশ বেতারের তালিকাভূক্ত গীতিকার এবং সিলেট বেতারে পল্লীগীতির বিশেষ শ্রেণীর শিল্পী মরমী কবি মোঃ হেলাল উদ্দিন ১৯৬০ সালে সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলার চারখাই ইউনিয়নের কামার গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছেন। পিতা মসদ্দর আলী, মাতা রুপেজা বিবি। হেলাল উদ্দিন শৈশব থেকেই লোকসঙ্গীতের প্রতি দুর্বল ছিলেন বিধায় অল্প বয়সে প্রখ্যাত গায়ক মুজিবুর রহমান সরকারকে উস্তাদ হিসেবে গ্রহণ করে। মুজিবুর রহমান সরকারের পাশাপাশি আলী হোসেন সরকার এবং মনিবুর রহমান সরকারের নিকট তত্ত্ব মরমী গানের তালিম নেন। মুজিব সরকার, আলী হোসেন সরকার, এবং মনিবুর রহমান সরকারের নিকট তালিম নিয়ে হেলাল উদ্দিন হয়ে উঠেন সত্যিকারের একজন মরমী সাধক।

তিনি বিভিন্ন সময় মুজিবুর রহমান সরকার, আলী হোসেন সরকার, ক্বারী আমির উদ্দিন, আব্দুল হামিদ, সফিকুন্নুর, রুহি ঠাকুর প্রমুখ লোককবিদের সথে গান গেয়ে বিশেষ করে মালজোড়া গানের জন্য সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোণা, কিশোরগঞ্জ সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় পরিচিতি লাভ করেছেন। এই পরিচিতি লাভের মাধ্যমে ক্তদের আমন্ত্রণে ভারতের বিভিন্ন স্থানে গান গাইতে গিয়েছেন একাধিকবার। বিভিন্ন সময় চ্যানেল এস, ইটিভি (একুশে টিভি) তে গান গেয়ে সুনাম অর্জন করেছেন। এছাড়াও বিশটি অডিও ক্যাসেটে গান কন্ঠ মিলিয়েছেন। মরমী কবি মোঃ হেলাল উদ্দিন দীর্ঘ চার দশক সঙ্গীত সাধনা করে রচনা করেছেন পাঁচ শতাধিক তত্ত্ব গান। তবে কোন গীতি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়নি। প্রথম মোঃ হেলাল উদ্দিনের ৩০০টি গান নিয়ে গীতি সংকলন ‘বাউল মন’ সম্পাদনা করেছেন ফারুকুর রহমান চৌধুরী।

কানাইঘাটে লাবণ্য সিতি ফাউন্ডেশনের শারদীয় উপহার সামগ্রী বিতরণ

কানাইঘাট প্রতিনিধি প্রকাশিত: বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১২:৪০ এম
কানাইঘাটে লাবণ্য সিতি ফাউন্ডেশনের শারদীয় উপহার সামগ্রী বিতরণ

প্রতি বছরের ন্যায় এবারও কানাইঘাটের স্বনামধন্য সামাজিক কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান লাবণ্য সিতি ফাউন্ডেশন-এর উদ্যোগে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় কানাইঘাট পৌরসভার নিজ চাউরা দক্ষিণ পূজা মণ্ডপ প্রাঙ্গণে এ মহতী আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট হোমিও চিকিৎসক ও ঐতিহ্যবাহী বামজঙ্গা কালী মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি ডা. মানিক লাল দাস। সঞ্চালনায় ছিলেন কানাইঘাট পৌর পূজা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাস্টার মিলন কান্তি দাস।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাবেক সভাপতি শ্রী দূর্গা কুমার দাস এবং প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঐক্য পরিষদের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাস্টার সলিল চন্দ্র দাস।

এছাড়া বক্তব্য রাখেন লাবন্য সিতি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি চিত্রশিল্পী ভানু লাল দাস, কানাইঘাট প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রশিদ, পূজা পরিষদের সহ-সভাপতি বিশ্বজিৎ রায়, বিকাশ চন্দ্র দাস, প্রতাপ চন্দ্র দাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিধান চৌধুরী ও সুকান্ত চক্রবর্তী। স্বাগত বক্তব্য দেন নিজ চাউরা পূজা মণ্ডপ কমিটির সভাপতি মাস্টার দয়াময় দাস। অনুষ্ঠানে গীতা পাঠ করেন সনজিত চন্দ্র দাস।

বক্তারা তাদের বক্তব্যে চিত্রশিল্পী ভানু লাল দাসের মানবকল্যাণমূলক কাজের ভূয়সী প্রশংসা করেন। সঞ্চালক মিলন কান্তি দাসও ফাউন্ডেশনের পূর্ববর্তী সমাজসেবামূলক কার্যক্রমের নানা দিক তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে চিত্রশিল্পী ভানু লাল দাস বলেন—
“মানুষের কল্যাণে আমি আমৃত্যু কাজ করে যেতে চাই। অবহেলিত ও বঞ্চিত কানাইঘাটবাসীর সেবা আমার দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন। এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমি সকলের সহযোগিতা কামনা করি।”

অনুষ্ঠানের শেষপর্যায়ে উপস্থিত পূণ্যার্থীদের মাঝে শারদীয় উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

“হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে বিএনপি ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে” — এম এ মতীন

মাহবুবুজ্জামান সেতু, নওগাঁ প্রতিনিধি : প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৬:২১ পিএম
“হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে বিএনপি ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে” — এম এ মতীন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে গঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সবসময় দেশের সব ধর্ম-বর্ণের মানুষের অধিকার ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পক্ষে কাজ করে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও মান্দা উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ মতীন।

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নওগাঁর মান্দা উপজেলার বিভিন্ন পূঁজামণ্ডপ পরিদর্শনের সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, “প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়াউর রহমানের আমল থেকেই বিএনপির রাজনীতি হলো বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ, যার মূল লক্ষ্য হলো এ দেশের সাধারণ মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা। বিএনপির কাছে বিদেশি নীতির কোনও স্থান নেই। এই দেশে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই মিলে সাম্য, সহাবস্থান ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বসবাস করবে—এটাই বিএনপির রাজনৈতিক দর্শন।”

শারদীয় দুর্গাপূঁজা উপলক্ষে এম এ মতীন উপজেলার বিষ্ণুপুর, কসব,কাঁশোপাড়া,মৈনম ইউনিয়নের বিভিন্ন পূঁজামন্ডপ পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে প্রতিটি মণ্ডপে নগদ অর্থ অনুদান প্রদান করেন এবং আয়োজক ও স্থানীয় ভক্তদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সফরসঙ্গী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেন খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুল ইসলাম বাদল, হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি বিশ্বজিৎ কুমারসহ বিএনপি এবং অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

বিএনপি নেতা এম এ মতীন বলেন, “বিগত ১৭ বছরে যেসব ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল, তারা হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর বিভিন্নভাবে দমন-পীড়ন চালিয়েছে, জমি দখল করেছে, নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করেছে। কিন্তু বিএনপি সবসময় সজাগ থেকেছে। দলের পক্ষ থেকে নেতাকর্মীরা পাহারার দায়িত্ব পালন করেছে এবং যে কোনও হামলা-নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে।”

তিনি আরও বলেন, “আমাদের দলের অনেক নেতাকর্মী হিন্দু সম্প্রদায়ের পক্ষে কথা বলতে গিয়ে হয়রানির শিকার হয়েছেন, নির্যাতিত হয়েছেন। কিন্তু তারপরও আমরা মাঠ ছাড়িনি, কারণ এটা নৈতিক দায়িত্ব ও মানবিক কর্তব্য।”

বর্তমান সময়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে মতীন বলেন, “আমাদের সবার দায়িত্ব হলো—যাতে এই দেশে কোনও ধর্মীয় সংখ্যালঘু নিজ ধর্ম পালন করতে গিয়ে আতঙ্কে না থাকে। সবাই যেন উৎসব উদযাপন করতে পারে নিরাপদে, আনন্দে, সম্মানের সঙ্গে।”

তিনি বলেন, “বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পরামর্শে এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দল সব ধর্মের মানুষের পাশে রয়েছে এবং থাকবে।”

বিএনপি নেতাদের এই শুভেচ্ছা সফরকে স্বাগত জানায় স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ ভক্তরা। তারা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পূজা উদযাপনে প্রশাসনের পাশাপাশি রাজনৈতিক নেতাদের সহযোগিতাকেও ধন্যবাদ জানান।

স্থানীয় পূঁজা উদযাপন পরিষদের একজন সদস্য বলেন, “বিএনপি নেতারা প্রতিবছর পূঁজায় আমাদের পাশে থাকেন। এবারও তারা এসে আমাদের খোঁজ নিয়েছেন, অনুদান দিয়েছেন—আমরা খুবই কৃতজ্ঞ।”

রাজশাহীতে নানা আয়োজনে বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত

মশিউর রহমান রাজশাহী ব্যুরো: প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৬:১৯ পিএম
রাজশাহীতে নানা আয়োজনে বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত

“Don’t Miss a Beat — প্রতিটি হৃদস্পন্দনই জীবন” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারাদেশের ন্যায় রাজশাহীতেও বিশ্ব হার্ট দিবস-২০২৫ পালিত হয়েছে।

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন, রাজশাহীর উদ্যোগে সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপিত হয়।

সকাল ৯টায় বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে বর্ণাঢ্য র‌্যালির উদ্বোধনের মাধ্যমে কর্মসূচির সূচনা করা হয়।

পরে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা ও ফ্রি-চিকিৎসা সেবায় ৩০০-এর অধিক হৃদরোগীকে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করা হয়।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন রাজশাহীর সভাপতি মোঃ আব্দুল মান্নান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, দেশবরেণ্য কার্ডিওলজিস্ট প্রফেসর ডাঃ মোঃ আতাহার আলী।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মিজানুর রহমান খোকন।

মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট, রাজশাহীর পরিচালক ও চিফ কনসালট্যান্ট প্রফেসর ডাঃ মোঃ রইছ উদ্দিন।

এছাড়া আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ এ. এস. এম. সায়েম।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন কার্যনির্বাহী পরিষদের সহ-সভাপতি খন্দকার এনায়েত হোসেন বাবু ও মোঃ হাসেন আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) প্রফেসর মোঃ হবিবুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ লিয়াকত আলী, কোষাধ্যক্ষ মোঃ মনোয়ার হোসেন (সেলিম), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আব্দুল গফুর, প্রচার ও জনসংযোগ সম্পাদক ইমতিয়াজ আহমদ শামসুল হুদা, দপ্তর সম্পাদক এ. কে. মাসুদসহ নির্বাহী ও আজীবন সদস্যবৃন্দ।

সঞ্চালনায় ছিলেন নির্বাহী সদস্য মোঃ এনামুল হক এবং মেডিকেল অফিসার ডাঃ নাফিসা লুবাবা নদী

error: এই ওয়েবসাইটের কোন কনটেন্ট কপি করা যাবে না।