বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫, ১৭ আশ্বিন ১৪৩২
বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫, ১৭ আশ্বিন ১৪৩২

গ্রামীণ টেলিকমের সমাধান পেল ডিজিটাল ওয়ালেট চালুর অনুমোদন

অনলাইন ডেস্ক প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩ জুন, ২০২৫, ৭:৫৫ পিএম
গ্রামীণ টেলিকমের সমাধান পেল ডিজিটাল ওয়ালেট চালুর অনুমোদন

নগদহীন লেনদেনকে আরও সাশ্রয়ী, সহজ ও নিরাপদ করতে এবার ‘পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার’ (পিএসপি) হিসেবে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল গ্রামীণ টেলিকমের সমাধান সার্ভিসেস লিমিটেড’। প্রতিষ্ঠানটিকে ‘সমাধান’ নামের ডিজিটাল ওয়ালেট চালুর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পিএসপি লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। এটি নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের মালিকানাধীন একটি উদ্যোগ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ‘পরিশোধ ও নিষ্পত্তি ব্যবস্থা আইন, ২০২৪’-এর ধারা ৫(৪)-এর ক্ষমতাবলে এই লাইসেন্স দেওয়া হয়। সোমবার (২ জুন) পেমেন্ট সিস্টেমস ডিপার্টমেন্ট থেকে একটি সার্কুলার জারি করে ব্যাংক, পেমেন্ট প্রতিষ্ঠান এবং মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডারদের কাছে পাঠানো হয়।

‘সমাধান সার্ভিসেস লিমিটেড’ প্রথমবারের মতো পিএসপি লাইসেন্সের জন্য আবেদন করে ২০২১ সালের ১৬ নভেম্বর। প্রাথমিকভাবে প্রয়োজনীয় শর্ত পূরণ করে প্রতিষ্ঠানটি অনাপত্তিপত্র (এনওসি) পেতে সক্ষম হলেও রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক জটিলতায় লাইসেন্স অনুমোদন প্রক্রিয়া দীর্ঘায়িত হয়।

২০২৩ সালের ডিসেম্বরে তৎকালীন গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের কাছে আবেদনটি পাঠানো হলেও তা অনুমোদন পায়নি। সূত্র জানায়, তখনকার সরকার এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের উচ্চপর্যায়ে ড. ইউনূস ও গ্রামীণ টেলিকমের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব থাকায় আবেদনটি থমকে ছিল।

পরে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর পদে আসেন ড. আহসান এইচ মনসুর। তাঁর নেতৃত্বে আবেদনটি পুনরায় সক্রিয় হয় এবং ২০২৪ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর সমাধানকে এনওসি প্রদান করা হয়। অবশেষে ২০২৫ সালের ২ জুন থেকে কার্যকরভাবে প্রতিষ্ঠানটি দেশে ই-ওয়ালেট সেবা প্রদানের জন্য লাইসেন্স পেল।

‘সমাধান সার্ভিসেস লিমিটেড’-এর পরিচালনা পর্ষদে রয়েছেন ৯ জন সদস্য, যাঁরা সবাই গ্রামীণ টেলিকমের মনোনীত। চেয়ারম্যান হয়েছেন গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম শাহজাহান, এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন গ্রামীণ টেলিকমের বর্তমান চেয়ারম্যান মো. আশরাফুল হাসান।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ৮ আগস্ট পর্যন্ত গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ছিলেন ড. ইউনূস। ৯ সেপ্টেম্বর থেকে এই দায়িত্ব পান মো. আশরাফুল হাসান।

পিএসপি মূলত এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে গ্রাহক একটি ডিজিটাল অ্যাকাউন্ট খুলে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থ এনে অনলাইন কেনাকাটা, ইউটিলিটি বিল, শিক্ষা ফি পরিশোধসহ বিভিন্ন লেনদেন করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, চীনের আলিপে একটি জনপ্রিয় পিএসপি সেবা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের লাইসেন্সপ্রাপ্ত পিএসপির সংখ্যা ‘সমাধান’-কে যুক্ত করে ৯টিতে দাঁড়াল। এদের মধ্যে রয়েছে আইপে সিস্টেমস, ডি মানি বাংলাদেশ, রিকারশন ফিনটেক প্রভৃতি।

অন্যদিকে, দেশে ১১টি পেমেন্ট সিস্টেম অপারেটর (পিএসও) ও ১৬টি ব্যাংক-ভিত্তিক মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) রয়েছে। এদের মধ্যে রয়েছে: বিকাশ (ব্র্যাক ব্যাংক), রকেট (ডাচ্-বাংলা ব্যাংক), উপায় (ইউসিবি), টেলিক্যাশ (সাউথইস্ট ব্যাংক), ওকে (ওয়ান ব্যাংক), মাই ক্যাশ (মার্কেন্টাইল ব্যাংক), প্রাইম ক্যাশ (প্রাইম ব্যাংক), মোবাইল মানি (ট্রাস্ট ব্যাংক), ট্যাপ এন পে (মেঘনা ব্যাংক), শিওর ক্যাশ (রূপালী, ফার্স্ট সিকিউরিটি, বাংলাদেশ কমার্স, এনসিসি ও যমুনা ব্যাংক)।

দেশের মোবাইল অপারেটর রবি ও বাংলালিংক নিজেদের ডিজিটাল ওয়ালেট চালুর আগ্রহ প্রকাশ করেছে। পাশাপাশি জনপ্রিয় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান দারাজ ও চালডাল ইতোমধ্যে পিএসপি লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের এই পদক্ষেপকে বিশেষজ্ঞরা ডিজিটাল আর্থিক অন্তর্ভুক্তির পথে আরেকটি বড় অগ্রগতি হিসেবে বিবেচনা করছেন। এতে করে বিকল্প আর্থিক প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্মের প্রসার ঘটবে এবং গ্রাহকসেবার মান আরও উন্নত হবে বলে মনে করা হচ্ছে।

কানাইঘাটে লাবণ্য সিতি ফাউন্ডেশনের শারদীয় উপহার সামগ্রী বিতরণ

কানাইঘাট প্রতিনিধি প্রকাশিত: বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১২:৪০ এম
কানাইঘাটে লাবণ্য সিতি ফাউন্ডেশনের শারদীয় উপহার সামগ্রী বিতরণ

প্রতি বছরের ন্যায় এবারও কানাইঘাটের স্বনামধন্য সামাজিক কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান লাবণ্য সিতি ফাউন্ডেশন-এর উদ্যোগে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় কানাইঘাট পৌরসভার নিজ চাউরা দক্ষিণ পূজা মণ্ডপ প্রাঙ্গণে এ মহতী আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট হোমিও চিকিৎসক ও ঐতিহ্যবাহী বামজঙ্গা কালী মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি ডা. মানিক লাল দাস। সঞ্চালনায় ছিলেন কানাইঘাট পৌর পূজা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাস্টার মিলন কান্তি দাস।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাবেক সভাপতি শ্রী দূর্গা কুমার দাস এবং প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঐক্য পরিষদের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাস্টার সলিল চন্দ্র দাস।

এছাড়া বক্তব্য রাখেন লাবন্য সিতি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি চিত্রশিল্পী ভানু লাল দাস, কানাইঘাট প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রশিদ, পূজা পরিষদের সহ-সভাপতি বিশ্বজিৎ রায়, বিকাশ চন্দ্র দাস, প্রতাপ চন্দ্র দাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিধান চৌধুরী ও সুকান্ত চক্রবর্তী। স্বাগত বক্তব্য দেন নিজ চাউরা পূজা মণ্ডপ কমিটির সভাপতি মাস্টার দয়াময় দাস। অনুষ্ঠানে গীতা পাঠ করেন সনজিত চন্দ্র দাস।

বক্তারা তাদের বক্তব্যে চিত্রশিল্পী ভানু লাল দাসের মানবকল্যাণমূলক কাজের ভূয়সী প্রশংসা করেন। সঞ্চালক মিলন কান্তি দাসও ফাউন্ডেশনের পূর্ববর্তী সমাজসেবামূলক কার্যক্রমের নানা দিক তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে চিত্রশিল্পী ভানু লাল দাস বলেন—
“মানুষের কল্যাণে আমি আমৃত্যু কাজ করে যেতে চাই। অবহেলিত ও বঞ্চিত কানাইঘাটবাসীর সেবা আমার দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন। এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমি সকলের সহযোগিতা কামনা করি।”

অনুষ্ঠানের শেষপর্যায়ে উপস্থিত পূণ্যার্থীদের মাঝে শারদীয় উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

“হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে বিএনপি ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে” — এম এ মতীন

মাহবুবুজ্জামান সেতু, নওগাঁ প্রতিনিধি : প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৬:২১ পিএম
“হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে বিএনপি ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে” — এম এ মতীন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে গঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সবসময় দেশের সব ধর্ম-বর্ণের মানুষের অধিকার ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পক্ষে কাজ করে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও মান্দা উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ মতীন।

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নওগাঁর মান্দা উপজেলার বিভিন্ন পূঁজামণ্ডপ পরিদর্শনের সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, “প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়াউর রহমানের আমল থেকেই বিএনপির রাজনীতি হলো বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ, যার মূল লক্ষ্য হলো এ দেশের সাধারণ মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা। বিএনপির কাছে বিদেশি নীতির কোনও স্থান নেই। এই দেশে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই মিলে সাম্য, সহাবস্থান ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বসবাস করবে—এটাই বিএনপির রাজনৈতিক দর্শন।”

শারদীয় দুর্গাপূঁজা উপলক্ষে এম এ মতীন উপজেলার বিষ্ণুপুর, কসব,কাঁশোপাড়া,মৈনম ইউনিয়নের বিভিন্ন পূঁজামন্ডপ পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে প্রতিটি মণ্ডপে নগদ অর্থ অনুদান প্রদান করেন এবং আয়োজক ও স্থানীয় ভক্তদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সফরসঙ্গী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেন খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুল ইসলাম বাদল, হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি বিশ্বজিৎ কুমারসহ বিএনপি এবং অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

বিএনপি নেতা এম এ মতীন বলেন, “বিগত ১৭ বছরে যেসব ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল, তারা হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর বিভিন্নভাবে দমন-পীড়ন চালিয়েছে, জমি দখল করেছে, নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করেছে। কিন্তু বিএনপি সবসময় সজাগ থেকেছে। দলের পক্ষ থেকে নেতাকর্মীরা পাহারার দায়িত্ব পালন করেছে এবং যে কোনও হামলা-নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে।”

তিনি আরও বলেন, “আমাদের দলের অনেক নেতাকর্মী হিন্দু সম্প্রদায়ের পক্ষে কথা বলতে গিয়ে হয়রানির শিকার হয়েছেন, নির্যাতিত হয়েছেন। কিন্তু তারপরও আমরা মাঠ ছাড়িনি, কারণ এটা নৈতিক দায়িত্ব ও মানবিক কর্তব্য।”

বর্তমান সময়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে মতীন বলেন, “আমাদের সবার দায়িত্ব হলো—যাতে এই দেশে কোনও ধর্মীয় সংখ্যালঘু নিজ ধর্ম পালন করতে গিয়ে আতঙ্কে না থাকে। সবাই যেন উৎসব উদযাপন করতে পারে নিরাপদে, আনন্দে, সম্মানের সঙ্গে।”

তিনি বলেন, “বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পরামর্শে এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দল সব ধর্মের মানুষের পাশে রয়েছে এবং থাকবে।”

বিএনপি নেতাদের এই শুভেচ্ছা সফরকে স্বাগত জানায় স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ ভক্তরা। তারা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পূজা উদযাপনে প্রশাসনের পাশাপাশি রাজনৈতিক নেতাদের সহযোগিতাকেও ধন্যবাদ জানান।

স্থানীয় পূঁজা উদযাপন পরিষদের একজন সদস্য বলেন, “বিএনপি নেতারা প্রতিবছর পূঁজায় আমাদের পাশে থাকেন। এবারও তারা এসে আমাদের খোঁজ নিয়েছেন, অনুদান দিয়েছেন—আমরা খুবই কৃতজ্ঞ।”

রাজশাহীতে নানা আয়োজনে বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত

মশিউর রহমান রাজশাহী ব্যুরো: প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৬:১৯ পিএম
রাজশাহীতে নানা আয়োজনে বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত

“Don’t Miss a Beat — প্রতিটি হৃদস্পন্দনই জীবন” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারাদেশের ন্যায় রাজশাহীতেও বিশ্ব হার্ট দিবস-২০২৫ পালিত হয়েছে।

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন, রাজশাহীর উদ্যোগে সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপিত হয়।

সকাল ৯টায় বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে বর্ণাঢ্য র‌্যালির উদ্বোধনের মাধ্যমে কর্মসূচির সূচনা করা হয়।

পরে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা ও ফ্রি-চিকিৎসা সেবায় ৩০০-এর অধিক হৃদরোগীকে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করা হয়।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন রাজশাহীর সভাপতি মোঃ আব্দুল মান্নান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, দেশবরেণ্য কার্ডিওলজিস্ট প্রফেসর ডাঃ মোঃ আতাহার আলী।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মিজানুর রহমান খোকন।

মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট, রাজশাহীর পরিচালক ও চিফ কনসালট্যান্ট প্রফেসর ডাঃ মোঃ রইছ উদ্দিন।

এছাড়া আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ এ. এস. এম. সায়েম।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন কার্যনির্বাহী পরিষদের সহ-সভাপতি খন্দকার এনায়েত হোসেন বাবু ও মোঃ হাসেন আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) প্রফেসর মোঃ হবিবুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ লিয়াকত আলী, কোষাধ্যক্ষ মোঃ মনোয়ার হোসেন (সেলিম), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আব্দুল গফুর, প্রচার ও জনসংযোগ সম্পাদক ইমতিয়াজ আহমদ শামসুল হুদা, দপ্তর সম্পাদক এ. কে. মাসুদসহ নির্বাহী ও আজীবন সদস্যবৃন্দ।

সঞ্চালনায় ছিলেন নির্বাহী সদস্য মোঃ এনামুল হক এবং মেডিকেল অফিসার ডাঃ নাফিসা লুবাবা নদী

error: এই ওয়েবসাইটের কোন কনটেন্ট কপি করা যাবে না।