বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫, ১৭ আশ্বিন ১৪৩২
বুধবার, ১ অক্টোবর ২০২৫, ১৭ আশ্বিন ১৪৩২

রাজনীতির মাঠে শাইলক চরিত্র ও ঐক্যের পরীক্ষা

লেখক: আতাউর রহমান প্রকাশিত: শনিবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৯:৫৯ পিএম
রাজনীতির মাঠে শাইলক চরিত্র ও ঐক্যের পরীক্ষা

আমরা কোভিড-১৯ মহামারী মোকাবিলা করেছি ও নিজেদের রক্ষা করেছি। সেই করোনা ভাইরাসের ঝলমলে রূপ দেখে বিশ্ব তখন সামরিক আগ্রাসন ও সমরযুদ্ধের পথে স্তব্ধ হয়েছিল। কিন্তু করোনা বিদায়ের পর বিশ্ব আবারও আণবিক বোমার দখলে ফিরে গেছে।

আল্লাহর রহমতে, যেভাবে বিশ্ব বদলেছে, আমরাও বদলেছি। করোনাকালীন সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীদের মননশীলতা থেমে গিয়েছিল। তবুও, শিক্ষার্থীরা গোলপোস্টবিহীন মাঠে নিজেদের খেলা ও প্রতিভার মাধ্যমে বিকশিত হয়েছে। ২০২৪’র ছত্রিশ জুলাইয়ের পর শিক্ষার্থীদের কর্মকাণ্ড সামাজিক মাধ্যমে ভিডিও আকারে জাতির সামনে এসেছে।

করোনা আমাদের ভয় দেখায়নি; বরং শৃঙ্খলা, পবিত্রতা এবং নৈতিকতার শিক্ষা দিয়েছে। মানুষের ঐতিহ্য, অহংকার, অঙ্গীকার ও ভাবমূর্তির মূল্য স্মরণ করিয়েছে। স্বাধীনতার পঞ্চান্ন বছর অতিক্রান্ত হলেও, একাত্তুর মুক্তিযুদ্ধ ও ছত্রিশ জুলাই নিয়ে টানাহেঁচড়া কমেনি। সন্দেহ, অবিশ্বাস, হতাশা ও অন্তর্দ্বন্দ্ব জাতিকে বারবার ঝাঁকুনি দিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে শেক্সপিয়রের ‘শাইলক’ চরিত্রের মতো কৌশলী বিভাজকরা রাজনীতির বিভিন্ন ব্যানারে প্রবেশ করে বিভাজন বাড়াচ্ছে।

ইংলিশ নাট্যকার উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের কমেডি নাটক “দ্য মার্চেন্ট অব ভেনিস” আমাদের এই বাস্তবতার প্রতিফলন দেখায়। নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনী এ রকম:
ইতালির ভেনিস শহরের সওদাগর অ্যান্টনিও ছিল সৎ, নির্ভীক ও বন্ধুবৎসল। সে বন্ধুরা বিনা সুদে ঋণ নিতে পারতো। কিন্তু অপর এক ব্যবসায়ী শাইলক ছিল নীতিহীন, সুদখোর, কুটবুদ্ধিসম্পন্ন লোক। কেউ তাকে পছন্দ করত না। সে অ্যান্টনিওকে হিংসা করত। সংগত কারণে অ্যান্টনিও তাকে ভালো চোখে দেখত না। অ্যান্টনিওর এক বন্ধু বাসানিও ছিল অমিতব্যয়ী ও বিলাসী। সে শহরের সুন্দরী, বিত্তশালী ও মেধাবী তরুণী পোর্শিয়া’কে বিয়ে করতে চায়।

টাকার অভাবে বাসানিও অ্যান্টনিওর কাছে ঋণ চায়। অ্যান্টনিও শাইলকের কাছে ঋণ নেন। শাইলক সাথে সাথে ঋণ দিতে সম্মত হয়, কারণ পূর্বে অ্যান্টনিওর কাছের অপমানের প্রতিশোধ নেবার সুযোগ পেয়েছে। ঋণের দলিলে শর্ত থাকে যে, সময়মতো টাকা পরিশোধ না হলে অ্যান্টনিওর এক পাউন্ড মাংস কেটে দিতে হবে।

বাসানিও শেষপর্যন্ত পোর্শিয়াকে বিয়ে করে। কিন্তু টাকা পরিশোধ না হওয়ায় শাইলক অ্যান্টনিওর শরীর থেকে এক পাউন্ড মাংস দাবি করে। আদালতে পোর্শিয়া (তরুণ উকিলের ছদ্মবেশে) পৌঁছালে শাইলককে বলা হয়, মাংস নিতে পারবে, কিন্তু রক্তপাতহীনভাবে। অবশেষে শাইলক বিপদে পড়ে, এবং তার অর্ধেক সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হয়।

এই চরিত্রগুলো আমাদের মধ্যেও বিরাজমান। চরিত্রের দিক থেকে আমরা অ্যান্টনিওর চেয়ে ‘শাইলক’ চরিত্রে বেশি অভিনয় করি—সুবিধা নিতে পছন্দ করি। কিন্তু ফলাফলের অন্ধকার ভাবি না।

একসময় বিদেশী শাসক ও শোষকচক্র আমাদের সোনার বাংলাকে লুন্ঠন করেছিল। তৎকালীন দেশপ্রেমিক বাঙালিরা—শিল্পপতি থেকে শ্রমিক, সচিব থেকে পিয়ন, শিক্ষক থেকে ছাত্র—সকলেই এক কাতারে দাঁড়িয়েছিল। ৩৬ জুলাই বিপ্লবেও নিম্ন-মধ্যবিত্তরা অবিচল ছিল। তাদের উদ্দেশ্য ছিল বাস্তবায়ন, পদ-পদবি বা ক্ষমতার বাসনা নয়।

আজও স্বাধীনতার পর ‘শাইলক’ চরিত্রের সুবিধাভোগীরা দেশে কূটকৌশল ও তামাশার রাজনীতি চালাচ্ছে। তারা জানে না শিক্ষাদানে শ্রম লাগে, শিক্ষা গ্রহণেও শ্রম লাগে। কায়িক শ্রম যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি মেধা ও মননের শ্রম শিক্ষার মূল। পুরনো চিন্তাভাবনা, সংস্কার, অভ্যাস ও চর্চা বদলানোই শিক্ষার প্রকৃত শ্রম। ভোটের রাজনীতি বা সুবিধাভোগী শাইলকরা যদি অপসংস্কৃতিকে লালন করে, তাহলে দেশের সংস্কৃতির মূল ধারা বিকৃত হবে।

মনে রাখুন, স্বাধীনতা অর্জন করা সহজ, কিন্তু টিকিয়ে রাখা কঠিন। আমাদের স্বাধীনতা রক্ষায় শাইলক চরিত্র সনাক্ত করতে হবে এবং ইস্পাত-দৃঢ় ঐক্যের মাধ্যমে লাল-সবুজ পতাকার আকাঙ্খা বাঁচাতে হবে।

কানাইঘাটে লাবণ্য সিতি ফাউন্ডেশনের শারদীয় উপহার সামগ্রী বিতরণ

কানাইঘাট প্রতিনিধি প্রকাশিত: বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১২:৪০ এম
কানাইঘাটে লাবণ্য সিতি ফাউন্ডেশনের শারদীয় উপহার সামগ্রী বিতরণ

প্রতি বছরের ন্যায় এবারও কানাইঘাটের স্বনামধন্য সামাজিক কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠান লাবণ্য সিতি ফাউন্ডেশন-এর উদ্যোগে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় কানাইঘাট পৌরসভার নিজ চাউরা দক্ষিণ পূজা মণ্ডপ প্রাঙ্গণে এ মহতী আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট হোমিও চিকিৎসক ও ঐতিহ্যবাহী বামজঙ্গা কালী মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি ডা. মানিক লাল দাস। সঞ্চালনায় ছিলেন কানাইঘাট পৌর পূজা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাস্টার মিলন কান্তি দাস।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাবেক সভাপতি শ্রী দূর্গা কুমার দাস এবং প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন ঐক্য পরিষদের বর্তমান ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাস্টার সলিল চন্দ্র দাস।

এছাড়া বক্তব্য রাখেন লাবন্য সিতি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি চিত্রশিল্পী ভানু লাল দাস, কানাইঘাট প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রশিদ, পূজা পরিষদের সহ-সভাপতি বিশ্বজিৎ রায়, বিকাশ চন্দ্র দাস, প্রতাপ চন্দ্র দাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিধান চৌধুরী ও সুকান্ত চক্রবর্তী। স্বাগত বক্তব্য দেন নিজ চাউরা পূজা মণ্ডপ কমিটির সভাপতি মাস্টার দয়াময় দাস। অনুষ্ঠানে গীতা পাঠ করেন সনজিত চন্দ্র দাস।

বক্তারা তাদের বক্তব্যে চিত্রশিল্পী ভানু লাল দাসের মানবকল্যাণমূলক কাজের ভূয়সী প্রশংসা করেন। সঞ্চালক মিলন কান্তি দাসও ফাউন্ডেশনের পূর্ববর্তী সমাজসেবামূলক কার্যক্রমের নানা দিক তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে চিত্রশিল্পী ভানু লাল দাস বলেন—
“মানুষের কল্যাণে আমি আমৃত্যু কাজ করে যেতে চাই। অবহেলিত ও বঞ্চিত কানাইঘাটবাসীর সেবা আমার দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন। এই স্বপ্ন বাস্তবায়নে আমি সকলের সহযোগিতা কামনা করি।”

অনুষ্ঠানের শেষপর্যায়ে উপস্থিত পূণ্যার্থীদের মাঝে শারদীয় উপহার সামগ্রী বিতরণ করা হয়।

“হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে বিএনপি ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে” — এম এ মতীন

মাহবুবুজ্জামান সেতু, নওগাঁ প্রতিনিধি : প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৬:২১ পিএম
“হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে বিএনপি ছিল, আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে” — এম এ মতীন

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে গঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সবসময় দেশের সব ধর্ম-বর্ণের মানুষের অধিকার ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পক্ষে কাজ করে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও মান্দা উপজেলা বিএনপির সভাপতি এম এ মতীন।

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নওগাঁর মান্দা উপজেলার বিভিন্ন পূঁজামণ্ডপ পরিদর্শনের সময় হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, “প্রেসিডেন্ট শহীদ জিয়াউর রহমানের আমল থেকেই বিএনপির রাজনীতি হলো বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ, যার মূল লক্ষ্য হলো এ দেশের সাধারণ মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা। বিএনপির কাছে বিদেশি নীতির কোনও স্থান নেই। এই দেশে হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই মিলে সাম্য, সহাবস্থান ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে বসবাস করবে—এটাই বিএনপির রাজনৈতিক দর্শন।”

শারদীয় দুর্গাপূঁজা উপলক্ষে এম এ মতীন উপজেলার বিষ্ণুপুর, কসব,কাঁশোপাড়া,মৈনম ইউনিয়নের বিভিন্ন পূঁজামন্ডপ পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে প্রতিটি মণ্ডপে নগদ অর্থ অনুদান প্রদান করেন এবং আয়োজক ও স্থানীয় ভক্তদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

সফরসঙ্গী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সাধারণ সম্পাদক বেলাল হোসেন খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুল ইসলাম বাদল, হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি বিশ্বজিৎ কুমারসহ বিএনপি এবং অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

বিএনপি নেতা এম এ মতীন বলেন, “বিগত ১৭ বছরে যেসব ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল, তারা হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর বিভিন্নভাবে দমন-পীড়ন চালিয়েছে, জমি দখল করেছে, নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করেছে। কিন্তু বিএনপি সবসময় সজাগ থেকেছে। দলের পক্ষ থেকে নেতাকর্মীরা পাহারার দায়িত্ব পালন করেছে এবং যে কোনও হামলা-নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে।”

তিনি আরও বলেন, “আমাদের দলের অনেক নেতাকর্মী হিন্দু সম্প্রদায়ের পক্ষে কথা বলতে গিয়ে হয়রানির শিকার হয়েছেন, নির্যাতিত হয়েছেন। কিন্তু তারপরও আমরা মাঠ ছাড়িনি, কারণ এটা নৈতিক দায়িত্ব ও মানবিক কর্তব্য।”

বর্তমান সময়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে মতীন বলেন, “আমাদের সবার দায়িত্ব হলো—যাতে এই দেশে কোনও ধর্মীয় সংখ্যালঘু নিজ ধর্ম পালন করতে গিয়ে আতঙ্কে না থাকে। সবাই যেন উৎসব উদযাপন করতে পারে নিরাপদে, আনন্দে, সম্মানের সঙ্গে।”

তিনি বলেন, “বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পরামর্শে এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দল সব ধর্মের মানুষের পাশে রয়েছে এবং থাকবে।”

বিএনপি নেতাদের এই শুভেচ্ছা সফরকে স্বাগত জানায় স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ ও সাধারণ ভক্তরা। তারা শান্তিপূর্ণ পরিবেশে পূজা উদযাপনে প্রশাসনের পাশাপাশি রাজনৈতিক নেতাদের সহযোগিতাকেও ধন্যবাদ জানান।

স্থানীয় পূঁজা উদযাপন পরিষদের একজন সদস্য বলেন, “বিএনপি নেতারা প্রতিবছর পূঁজায় আমাদের পাশে থাকেন। এবারও তারা এসে আমাদের খোঁজ নিয়েছেন, অনুদান দিয়েছেন—আমরা খুবই কৃতজ্ঞ।”

রাজশাহীতে নানা আয়োজনে বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত

মশিউর রহমান রাজশাহী ব্যুরো: প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৬:১৯ পিএম
রাজশাহীতে নানা আয়োজনে বিশ্ব হার্ট দিবস পালিত

“Don’t Miss a Beat — প্রতিটি হৃদস্পন্দনই জীবন” প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারাদেশের ন্যায় রাজশাহীতেও বিশ্ব হার্ট দিবস-২০২৫ পালিত হয়েছে।

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন, রাজশাহীর উদ্যোগে সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপিত হয়।

সকাল ৯টায় বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে বর্ণাঢ্য র‌্যালির উদ্বোধনের মাধ্যমে কর্মসূচির সূচনা করা হয়।

পরে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা ও ফ্রি-চিকিৎসা সেবায় ৩০০-এর অধিক হৃদরোগীকে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করা হয়।

আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন রাজশাহীর সভাপতি মোঃ আব্দুল মান্নান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, দেশবরেণ্য কার্ডিওলজিস্ট প্রফেসর ডাঃ মোঃ আতাহার আলী।

স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক খন্দকার মিজানুর রহমান খোকন।

মুখ্য আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট, রাজশাহীর পরিচালক ও চিফ কনসালট্যান্ট প্রফেসর ডাঃ মোঃ রইছ উদ্দিন।

এছাড়া আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ এ. এস. এম. সায়েম।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন কার্যনির্বাহী পরিষদের সহ-সভাপতি খন্দকার এনায়েত হোসেন বাবু ও মোঃ হাসেন আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও পরিচালক (প্রশাসন ও অর্থ) প্রফেসর মোঃ হবিবুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ লিয়াকত আলী, কোষাধ্যক্ষ মোঃ মনোয়ার হোসেন (সেলিম), সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আব্দুল গফুর, প্রচার ও জনসংযোগ সম্পাদক ইমতিয়াজ আহমদ শামসুল হুদা, দপ্তর সম্পাদক এ. কে. মাসুদসহ নির্বাহী ও আজীবন সদস্যবৃন্দ।

সঞ্চালনায় ছিলেন নির্বাহী সদস্য মোঃ এনামুল হক এবং মেডিকেল অফিসার ডাঃ নাফিসা লুবাবা নদী

error: এই ওয়েবসাইটের কোন কনটেন্ট কপি করা যাবে না।