১১:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে জালালাবাদ সেনানিবাসে ‘স্বেচ্ছায় রক্তদান’ কর্মসূচী পালন

print news -

নিউজ ডেক্স:

‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা’ বাস্তবায়নে মানুষের অন্যতম মৌলিক চাহিদা চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সুদূর প্রসারী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী চিকিৎসা সেবা অব্যাহত রেখেছে। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর পরিকল্পিত অনুমোদিত অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১৭ পদাতিক ডিভিশনের তত্ত্বাবধানে এবং সিএমএইচ সিলেটের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় জালালাবাদ সেনানিবাসে বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) ‘স্বেচ্ছায় রক্তদান’ কর্মসূচী পালন করা হয়েছে। এ অনুষ্ঠানে ১৭ পদাতিক ডিভিশনের এডিএমএস কর্নেল ইরতেকা রহমান, এমপিএইচ, এমফিল’র সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানে ও কর্নেল মো. আনিসুল ইসলাম, এফসিপিএস, ডিএ, কর্নেল শাহানাজ আক্তার, এফসিপিএস, ডিজিও, কর্নেল মো. নুরুন্নবী, এফসিপিএস, এমসিপিএস, ডিসিপি ও সিএমএইচ সিলেটের ভারপ্রাপ্ত কমান্ড্যান্ট লে. কর্নেল এ টিএম এ রুস্তম, এএমসি’র যথাযথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে বর্ণিত জনকল্যাণমূলক কার্যক্রমটি সফলতা অর্জন করে। উক্ত অনুষ্ঠানে জিওসি ১৭ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার সিলেট এরিয়া মেজর   জেনারেল হামিদুল হক, এনএসডব্লিউসি, পিএসসি উপস্থিত থেকে ‘স্বেচ্ছায় রক্তদান’ কর্মসূচী পরিদর্শন করেন।

এ সময় বক্তারা বলেন,পৃথিবীতে সকল ধর্মেই মুমূর্ষুকে দানের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সেই দান যদি হয় রক্ত, তবে তার মহত্ব ছাড়িয়ে যায় অন্য সব কিছুকে।
কারণ একজনের দান করা রক্ত বাঁচাতে পারে অন্যের জীবন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ও তার বাণীতে বলেছেন, ‘তোমাদের কেউ তার অপর ভাইয়ের উপকার করতে সক্ষম হলে সে যেন তা করে (মুসলিম)।

কিন্তু আমাদের দেশের হাসপাতালগুলোতে এখনও প্রয়োজনের তুলনায় রক্তের সরবরাহ কম। এখনও প্রতিবছর অনেক রোগী রক্তের অভাবে মারা যায়। এর কারণ এ সম্পর্কে আমাদের অজ্ঞতা ও অমূলক কুসংস্কার। তাই রক্তদান সম্পর্কে আমাদের সকলের খুঁটিনাটি জানা অত্যন্ত জরুরি।

রক্ত কি কাজে লাগে : মানবদেহে রক্তের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। একজন ব্যক্তির দানকৃত রক্ত অনেক কাজে লাগে। যেমন কোন দুর্ঘটনায় মানবদেহের কোন অংশ কেটে ছিঁড়ে গেলে যে রক্ত বেড়িয়ে যায় সে শূণ্যতা পূরণে রক্ত কাজে লাগে।

এছাড়া মানবদেহে বড় কোন অস্ত্রপচারের সময়ও রক্তের প্রয়োজন হয়। আবার এমন অনেক অসুখ আমাদের রয়েছে যার কারণে রক্ত সম্পূর্ণ তৈরি হতে পারে না। ফলে দেখা দেয় ভয়ঙ্কর রোগ-ব্যাধি, যেমন ব্লাড ক্যান্সার৷ এই মরণ ব্যাধির জন্য শরীরে বারবার রক্ত পরিবর্তন করতে হয়৷ এজন্য প্রচুর রক্তের প্রয়োজন হয়৷

এছাড়া অনেকসময় মহিলাদের ঋতুচক্রকালীন যখন শরীর থেকে অতিরিক্ত রক্ত বের হয়ে যায়, সেই সময়েও রক্তের প্রয়োজন হয়৷ আবার সন্তান প্রসবের সময়েও গর্ভবতী নারীদের রক্তক্ষরণজনিত কারণে অতিরিক্ত রক্তের প্রয়োজন হয়। এছাড়া থ্যালাসেমিয়া, এ্যানিমিয়া, কিডনি সমস্যার মত রোগেও রক্তের প্রয়োজন হয়।

রক্তদাতা কারা ও দানের শর্ত সমূহ : ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়স্ক যে কোন সুস্থ নর-নারী রক্ত দাতা হতে পারেন। কিন্তু রক্তদাতা হতে গেলে আপনাকে আরও কিছু বিষয়ের উপর নজর রাখতে হবে।

যেমন যাদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ১২.৫ এর কম নয় এবং ওজন ৪৫ কেজির উপরে তারা প্রতি ৩ মাস অন্তর অন্তর রক্ত দান করতে পারেন। তবে খেয়াল রাখা প্রয়োজন যে, রক্তদানের সময় শরীরের তাপমাত্রা ও রক্তচাপ অবশ্যই স্বাভাবিক থাকা আবশ্যক।

এছাড়াও রক্তদানের আরও কিছু ছোট ছোট বিষয় খেয়াল রাখতে হয়। যেমন- রক্তদানের আগে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দাতা কোন এন্টিবায়োটিক ওষুধ গ্রহণ করেছেন কিনা, অথবা তিনি জন্ডিস, সিফিলিস, গনোরিয়া, এইডসের মত রোগে ভুগছেন কিনা।

কারা রক্ত দিতে পারবেন না : কারা রক্ত দিতে পারবেন আর কারা পারবেন না এ বিষয়ে রক্তের দাতা ও গ্রহীতার সম্যক জ্ঞান থাকা অত্যন্ত জরুরি। যেমন- গর্ভবতী এবং সদ্য সন্তান প্রসবাদের রক্ত দেয়া যাবে না। মহিলাদের ঋতুচক্রকালীন সময়েও রক্ত দেয়া নিষেধ।

আবার যারা অনিরাপদ যৌন সম্পর্কে আবদ্ধ এবং যারা মাদকাসক্ত তাদের রক্তও কোনভাবেই গ্রহণ করা যাবে না। এছাড়া ৬ মাসের মধ্যে যাদের শরীরে বড় কোন অস্ত্রপচার হয়েছে তাদেরও রক্তদান নিষেধ।

রক্তদান প্রক্রিয়া : আমাদের মধ্যে অনেকেই রক্ত দিতে ভয় পান। কিন্তু এ প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত সহজ এবং নিরাপদ। এ প্রক্রিয়ায় সুঁই ফোটানো ছাড়া আর কোন ব্যথা পাওয়ার সম্ভাবনাও নেই।

ইচ্ছুক ব্যক্তিরা যে কোন রক্তদাতা সংগঠনে বা কোন অসুস্থ রোগীকে সরাসরি হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তারের সাহায্য নিয়ে অতি সহজেই রক্ত দিতে পারেন। এতে সময় লাগে সবোর্চ্চ ১০ মিনিট।

তবে খালি পেটে বা ভরপেটে কখনোই রক্ত দেয়া ঠিক নয়। তাই রক্তদানের আগে অবশ্যই হালকা কোন খাবার খেয়ে নেয়া উচিৎ। রক্তদান শেষে তাড়াহুড়ো না করে  কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেয়া ও পর্যাপ্ত পানি পান করা প্রয়োজন।
ডাক্তাররা বলেছেন, একজন সুস্থ্য মানুষের দেহে সাধারণত ৫ থেকে ৬ লিটার রক্ত থাকে। রক্তদানের সময় সেখান থেকে নেয়া হয় মাত্র সাড়ে ৩শ’ এমএল। আর দানকৃত রক্তের প্রায় ৬০ ভাগ ১ দিনের মধ্যেই শরীর তৈরি করে নেয়। শুধু রক্তের লোহিত কণিকা পূরণ হতে ১২০ দিন বা ৪ মাস সময় লাগে।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় সংবাদ

।ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রুনুর মনোনয়ন বৈধ ; প্রতীক বরাদ্দ যেকোনো সময়!

স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে জালালাবাদ সেনানিবাসে ‘স্বেচ্ছায় রক্তদান’ কর্মসূচী পালন

প্রকাশিত হয়েছেঃ ০৮:১৭:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ নভেম্বর ২০২১
print news -

নিউজ ডেক্স:

‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা’ বাস্তবায়নে মানুষের অন্যতম মৌলিক চাহিদা চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সুদূর প্রসারী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী চিকিৎসা সেবা অব্যাহত রেখেছে। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর পরিকল্পিত অনুমোদিত অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১৭ পদাতিক ডিভিশনের তত্ত্বাবধানে এবং সিএমএইচ সিলেটের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় জালালাবাদ সেনানিবাসে বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) ‘স্বেচ্ছায় রক্তদান’ কর্মসূচী পালন করা হয়েছে। এ অনুষ্ঠানে ১৭ পদাতিক ডিভিশনের এডিএমএস কর্নেল ইরতেকা রহমান, এমপিএইচ, এমফিল’র সার্বক্ষণিক তত্ত্বাবধানে ও কর্নেল মো. আনিসুল ইসলাম, এফসিপিএস, ডিএ, কর্নেল শাহানাজ আক্তার, এফসিপিএস, ডিজিও, কর্নেল মো. নুরুন্নবী, এফসিপিএস, এমসিপিএস, ডিসিপি ও সিএমএইচ সিলেটের ভারপ্রাপ্ত কমান্ড্যান্ট লে. কর্নেল এ টিএম এ রুস্তম, এএমসি’র যথাযথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে বর্ণিত জনকল্যাণমূলক কার্যক্রমটি সফলতা অর্জন করে। উক্ত অনুষ্ঠানে জিওসি ১৭ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার সিলেট এরিয়া মেজর   জেনারেল হামিদুল হক, এনএসডব্লিউসি, পিএসসি উপস্থিত থেকে ‘স্বেচ্ছায় রক্তদান’ কর্মসূচী পরিদর্শন করেন।

এ সময় বক্তারা বলেন,পৃথিবীতে সকল ধর্মেই মুমূর্ষুকে দানের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সেই দান যদি হয় রক্ত, তবে তার মহত্ব ছাড়িয়ে যায় অন্য সব কিছুকে।
কারণ একজনের দান করা রক্ত বাঁচাতে পারে অন্যের জীবন। রাসুলুল্লাহ (সা.) ও তার বাণীতে বলেছেন, ‘তোমাদের কেউ তার অপর ভাইয়ের উপকার করতে সক্ষম হলে সে যেন তা করে (মুসলিম)।

কিন্তু আমাদের দেশের হাসপাতালগুলোতে এখনও প্রয়োজনের তুলনায় রক্তের সরবরাহ কম। এখনও প্রতিবছর অনেক রোগী রক্তের অভাবে মারা যায়। এর কারণ এ সম্পর্কে আমাদের অজ্ঞতা ও অমূলক কুসংস্কার। তাই রক্তদান সম্পর্কে আমাদের সকলের খুঁটিনাটি জানা অত্যন্ত জরুরি।

রক্ত কি কাজে লাগে : মানবদেহে রক্তের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। একজন ব্যক্তির দানকৃত রক্ত অনেক কাজে লাগে। যেমন কোন দুর্ঘটনায় মানবদেহের কোন অংশ কেটে ছিঁড়ে গেলে যে রক্ত বেড়িয়ে যায় সে শূণ্যতা পূরণে রক্ত কাজে লাগে।

এছাড়া মানবদেহে বড় কোন অস্ত্রপচারের সময়ও রক্তের প্রয়োজন হয়। আবার এমন অনেক অসুখ আমাদের রয়েছে যার কারণে রক্ত সম্পূর্ণ তৈরি হতে পারে না। ফলে দেখা দেয় ভয়ঙ্কর রোগ-ব্যাধি, যেমন ব্লাড ক্যান্সার৷ এই মরণ ব্যাধির জন্য শরীরে বারবার রক্ত পরিবর্তন করতে হয়৷ এজন্য প্রচুর রক্তের প্রয়োজন হয়৷

এছাড়া অনেকসময় মহিলাদের ঋতুচক্রকালীন যখন শরীর থেকে অতিরিক্ত রক্ত বের হয়ে যায়, সেই সময়েও রক্তের প্রয়োজন হয়৷ আবার সন্তান প্রসবের সময়েও গর্ভবতী নারীদের রক্তক্ষরণজনিত কারণে অতিরিক্ত রক্তের প্রয়োজন হয়। এছাড়া থ্যালাসেমিয়া, এ্যানিমিয়া, কিডনি সমস্যার মত রোগেও রক্তের প্রয়োজন হয়।

রক্তদাতা কারা ও দানের শর্ত সমূহ : ১৮ থেকে ৬০ বছর বয়স্ক যে কোন সুস্থ নর-নারী রক্ত দাতা হতে পারেন। কিন্তু রক্তদাতা হতে গেলে আপনাকে আরও কিছু বিষয়ের উপর নজর রাখতে হবে।

যেমন যাদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ১২.৫ এর কম নয় এবং ওজন ৪৫ কেজির উপরে তারা প্রতি ৩ মাস অন্তর অন্তর রক্ত দান করতে পারেন। তবে খেয়াল রাখা প্রয়োজন যে, রক্তদানের সময় শরীরের তাপমাত্রা ও রক্তচাপ অবশ্যই স্বাভাবিক থাকা আবশ্যক।

এছাড়াও রক্তদানের আরও কিছু ছোট ছোট বিষয় খেয়াল রাখতে হয়। যেমন- রক্তদানের আগে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দাতা কোন এন্টিবায়োটিক ওষুধ গ্রহণ করেছেন কিনা, অথবা তিনি জন্ডিস, সিফিলিস, গনোরিয়া, এইডসের মত রোগে ভুগছেন কিনা।

কারা রক্ত দিতে পারবেন না : কারা রক্ত দিতে পারবেন আর কারা পারবেন না এ বিষয়ে রক্তের দাতা ও গ্রহীতার সম্যক জ্ঞান থাকা অত্যন্ত জরুরি। যেমন- গর্ভবতী এবং সদ্য সন্তান প্রসবাদের রক্ত দেয়া যাবে না। মহিলাদের ঋতুচক্রকালীন সময়েও রক্ত দেয়া নিষেধ।

আবার যারা অনিরাপদ যৌন সম্পর্কে আবদ্ধ এবং যারা মাদকাসক্ত তাদের রক্তও কোনভাবেই গ্রহণ করা যাবে না। এছাড়া ৬ মাসের মধ্যে যাদের শরীরে বড় কোন অস্ত্রপচার হয়েছে তাদেরও রক্তদান নিষেধ।

রক্তদান প্রক্রিয়া : আমাদের মধ্যে অনেকেই রক্ত দিতে ভয় পান। কিন্তু এ প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত সহজ এবং নিরাপদ। এ প্রক্রিয়ায় সুঁই ফোটানো ছাড়া আর কোন ব্যথা পাওয়ার সম্ভাবনাও নেই।

ইচ্ছুক ব্যক্তিরা যে কোন রক্তদাতা সংগঠনে বা কোন অসুস্থ রোগীকে সরাসরি হাসপাতালে গিয়ে ডাক্তারের সাহায্য নিয়ে অতি সহজেই রক্ত দিতে পারেন। এতে সময় লাগে সবোর্চ্চ ১০ মিনিট।

তবে খালি পেটে বা ভরপেটে কখনোই রক্ত দেয়া ঠিক নয়। তাই রক্তদানের আগে অবশ্যই হালকা কোন খাবার খেয়ে নেয়া উচিৎ। রক্তদান শেষে তাড়াহুড়ো না করে  কিছুক্ষণ বিশ্রাম নেয়া ও পর্যাপ্ত পানি পান করা প্রয়োজন।
ডাক্তাররা বলেছেন, একজন সুস্থ্য মানুষের দেহে সাধারণত ৫ থেকে ৬ লিটার রক্ত থাকে। রক্তদানের সময় সেখান থেকে নেয়া হয় মাত্র সাড়ে ৩শ’ এমএল। আর দানকৃত রক্তের প্রায় ৬০ ভাগ ১ দিনের মধ্যেই শরীর তৈরি করে নেয়। শুধু রক্তের লোহিত কণিকা পূরণ হতে ১২০ দিন বা ৪ মাস সময় লাগে।