০৮:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশে র উন্নয়ন যাত্রায় পাশে থাকবে ভার ত: প্রণয় ভার্মা

print news -

নিউজ ডেস্ক:  ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, বাংলাদেশের  সমৃদ্ধি ও উন্নয়ন যাত্রায় সব সময় পাশে থাকবে ভারত।

বুধবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর ভারতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ প্রতিশ্রুতি দেন।

বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী দিবস উপলক্ষে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশন। অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাংস্কৃতিক কর্মী ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই দিনটি দুই দেশের জনগণের আবেগের বন্ধন ও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের জনগণ ও সরকারের অসামান্য ভূমিকার উপলক্ষ হয়ে আছে। দিনটি বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কে বড় প্রভাব রেখেছে।

প্রণয় ভার্মা বলেন, ২০২১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফরের সময় ৬ ডিসেম্বরকে দুই দেশের মৈত্রী দিবস হিসেবে পালনের ঘোষণা দেন।

ভারতীয় হাইকমিশনার আরও বলেন, ভারত বাংলাদেশের জনগণের পাশে ছিল এবং আগামীতেও থাকবে। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর দুই দেশের অংশীদারিত্বকেও ছাড়িয়ে যাওয়া সম্পর্কের সূচনা হয়েছিল। এই সম্পর্কের ভবিষ্যৎ বহুদূর বিস্তৃত। দুই দেশের সম্পর্ক আজ বহুমুখী। এ সম্পর্কের ভবিষ্যৎ অন্তহীন।

উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ভারত। দিনটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে মৈত্রী দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ২০০১ সালের মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকা সফরের সময় বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত হয়েছিল।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় সংবাদ

উপজেলা পরিষদ নির্বাচন : ২০৪ নেতাকে বহিষ্কার করল বি.এন.পি

বাংলাদেশে র উন্নয়ন যাত্রায় পাশে থাকবে ভার ত: প্রণয় ভার্মা

প্রকাশিত হয়েছেঃ ০৩:৩০:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৩
print news -

নিউজ ডেস্ক:  ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, বাংলাদেশের  সমৃদ্ধি ও উন্নয়ন যাত্রায় সব সময় পাশে থাকবে ভারত।

বুধবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর ভারতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ প্রতিশ্রুতি দেন।

বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী দিবস উপলক্ষে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ঢাকায় নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশন। অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা, সাংস্কৃতিক কর্মী ও গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এই দিনটি দুই দেশের জনগণের আবেগের বন্ধন ও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের জনগণ ও সরকারের অসামান্য ভূমিকার উপলক্ষ হয়ে আছে। দিনটি বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কে বড় প্রভাব রেখেছে।

প্রণয় ভার্মা বলেন, ২০২১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফরের সময় ৬ ডিসেম্বরকে দুই দেশের মৈত্রী দিবস হিসেবে পালনের ঘোষণা দেন।

ভারতীয় হাইকমিশনার আরও বলেন, ভারত বাংলাদেশের জনগণের পাশে ছিল এবং আগামীতেও থাকবে। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর দুই দেশের অংশীদারিত্বকেও ছাড়িয়ে যাওয়া সম্পর্কের সূচনা হয়েছিল। এই সম্পর্কের ভবিষ্যৎ বহুদূর বিস্তৃত। দুই দেশের সম্পর্ক আজ বহুমুখী। এ সম্পর্কের ভবিষ্যৎ অন্তহীন।

উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়। ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় ভারত। দিনটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে মৈত্রী দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ২০০১ সালের মার্চে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকা সফরের সময় বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত হয়েছিল।