১২:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডেঙ্গুতে পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রীর মৃ ত্যু

print news -

নিউজ ডেস্ক:  খুলনায় কর্মরত পুলিশ পরিদর্শক কাজী মোস্তাক আহমেদের স্ত্রী জেবা রহমান (৩৮) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

বুধবার বেলা ১১টার দিকে খুলনা নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

মোস্তাক-জেবা দম্পতির বড় মেয়ে অথৈই এসএসসি পরীক্ষার্থী। ছোট ছেলে আরশের বয়স ৩ বছর।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, গত ১৯ ডিসেম্বর ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম নিয়ে জেবা রহমানকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে ২০ ডিসেম্বর বেলা ১১টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

২০০০ সালে পুলিশে নিয়োগ পাওয়া কাজী মোস্তফা আহমেদ খুলনার দৌলতপুর থানার ওসি, গোয়েন্দা শাখার ওসি হিসেবে দীর্ঘদিন কর্মরত ছিলেন। চলতি বছর মাগুরা থেকে বদলি হয়ে খুলনা পিবিআইতে পরিদর্শক হিসেবে যোগ দেন তিনি। এসআই থাকা অবস্থায় খুলনার চাঞ্চল্যকর শিশু রাকিব হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন মোস্তাক।

কাজী মোস্তাকের স্ত্রী জেবা রহমান শিক্ষানবিশ আইনজীবী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের এনরোলমেন্ট এমসিইউ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। আগামী ২৩ ডিসেম্বর লিখিত পরীক্ষা হওয়ার কথা রয়েছে।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় সংবাদ

।ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী রুনুর মনোনয়ন বৈধ ; প্রতীক বরাদ্দ যেকোনো সময়!

ডেঙ্গুতে পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রীর মৃ ত্যু

প্রকাশিত হয়েছেঃ ০৫:৪১:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৩
print news -

নিউজ ডেস্ক:  খুলনায় কর্মরত পুলিশ পরিদর্শক কাজী মোস্তাক আহমেদের স্ত্রী জেবা রহমান (৩৮) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

বুধবার বেলা ১১টার দিকে খুলনা নগরীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

মোস্তাক-জেবা দম্পতির বড় মেয়ে অথৈই এসএসসি পরীক্ষার্থী। ছোট ছেলে আরশের বয়স ৩ বছর।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, গত ১৯ ডিসেম্বর ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম নিয়ে জেবা রহমানকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে ২০ ডিসেম্বর বেলা ১১টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

২০০০ সালে পুলিশে নিয়োগ পাওয়া কাজী মোস্তফা আহমেদ খুলনার দৌলতপুর থানার ওসি, গোয়েন্দা শাখার ওসি হিসেবে দীর্ঘদিন কর্মরত ছিলেন। চলতি বছর মাগুরা থেকে বদলি হয়ে খুলনা পিবিআইতে পরিদর্শক হিসেবে যোগ দেন তিনি। এসআই থাকা অবস্থায় খুলনার চাঞ্চল্যকর শিশু রাকিব হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন মোস্তাক।

কাজী মোস্তাকের স্ত্রী জেবা রহমান শিক্ষানবিশ আইনজীবী হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের এনরোলমেন্ট এমসিইউ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। আগামী ২৩ ডিসেম্বর লিখিত পরীক্ষা হওয়ার কথা রয়েছে।