০৪:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিরাজগঞ্জে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের পরিদর্শক সহ মেয়ের মৃতদেহ উদ্বার

print news -

নিউজ ডেক্স:  সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার বাসা থেকে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের পরিদর্শক মঞ্জুরুল আলম রাজীব  তার বছরের মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঞ্জুরুল আলম (৪০) বাঙ্গালা ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা অফিসের পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বিনায়কপুর গ্রামের বাড়ি থেকে আজ শনিবার সকালে তার ঝুলন্ত মরদেহ এবং মেয়ে রিফাত তাসনিম রাকার মেঝেতে পড়ে থাকা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরিবারের বরাত দিয়ে উল্লাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হুমায়ুন কবির দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, শনিবার সকাল ১০টার দিকে প্রতিবেশীর বাড়ি থেকে বাড়ি ফেরার পর নিহতের স্ত্রী ও তাদের আরেক মেয়ে ঘরের সিলিং থেকে মঞ্জুরুলকে ঝুলন্ত অবস্থায় এবং রিফাতের মরদেহ মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন।

ওসি জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে মেয়েকে হত্যার পর আত্মহত্যা করেছেন মঞ্জুরুল। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে পুলিশ কর্মকর্তা জানান, মঞ্জুরুলের মানসিক স্থিতি ছিল না বলে জানিয়েছেন তারা। নিহতের সহকর্মী মো. নাসির উদ্দিন দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, তারা এ ঘটনায় শোকাহত। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানান তিনি।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় সংবাদ

বিয়ানীবাজারে প্রতিনিয়ত বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম : অসহায় সাধারন মানুষ

সিরাজগঞ্জে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের পরিদর্শক সহ মেয়ের মৃতদেহ উদ্বার

প্রকাশিত হয়েছেঃ ০৯:৩০:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ মার্চ ২০২২
print news -

নিউজ ডেক্স:  সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার বাসা থেকে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের পরিদর্শক মঞ্জুরুল আলম রাজীব  তার বছরের মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঞ্জুরুল আলম (৪০) বাঙ্গালা ইউনিয়ন পরিবার পরিকল্পনা অফিসের পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বিনায়কপুর গ্রামের বাড়ি থেকে আজ শনিবার সকালে তার ঝুলন্ত মরদেহ এবং মেয়ে রিফাত তাসনিম রাকার মেঝেতে পড়ে থাকা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরিবারের বরাত দিয়ে উল্লাপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হুমায়ুন কবির দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, শনিবার সকাল ১০টার দিকে প্রতিবেশীর বাড়ি থেকে বাড়ি ফেরার পর নিহতের স্ত্রী ও তাদের আরেক মেয়ে ঘরের সিলিং থেকে মঞ্জুরুলকে ঝুলন্ত অবস্থায় এবং রিফাতের মরদেহ মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখেন।

ওসি জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে মেয়েকে হত্যার পর আত্মহত্যা করেছেন মঞ্জুরুল। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে। পরিবারের সদস্যদের বরাত দিয়ে পুলিশ কর্মকর্তা জানান, মঞ্জুরুলের মানসিক স্থিতি ছিল না বলে জানিয়েছেন তারা। নিহতের সহকর্মী মো. নাসির উদ্দিন দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, তারা এ ঘটনায় শোকাহত। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানান তিনি।