সিলেটে জেলা প্রশাসক এর কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়ের উপ-পরিচালক সুবর্ণা সরকার বলেছেন, গাছের প্রতি ভালোবাসা এবং গাছের যত্নশীলতা থেকে আমরা পরিবেশের সুফল ভোগ করতে পারব। এক সময় আমরা নিজস্ব ক্ষেত-খামারে উৎপাদিত ফসল উপভোগ করতে পারতাম। এখন অধিকাংশই বাজার থেকে ক্রয় করতে হয়। এমনকি বিদেশ থেকেও আমদানী করতে হচ্ছে। আমরা যদি শহরের ভবন গুলোর সাদ-বাগানের প্রতি একটু গুরুত্ব দেই এবং পরিত্যাক্ত জায়গা খালি না রেখে সবজি চাষে আগ্রহী হই, তবেই কৃষিতে স্বনির্ভর হতে পারব এবং আমাদের পরনির্ভরতা হ্রাস পাবে।
সমাপনী অনুষ্ঠানে সিলেট বিভাগীয় বন কর্মকর্তা হুমায়ুন কবিরের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সিলেট মেট্টোপলিটন পুলিশের উপ পুলিশ কমিশনার নর্থ শাহরিয়ার আলম, বিশিষ্টি সাংবাদিক ও কলামিষ্ট আফতাব চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন, জালালাবাদ গ্যাস প্লান্টের ফিল্ড কর্পোরেট এ্যডভাইজর এম এইচ জে ফেরদৌস, নার্সারী মালিক সমিতির সভাপতি আলমগীর আহমদ, কাঠ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি রোটা. আবুল কালাম। শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিসবাহ, পবিত্র গিতা পাঠ করেন শ্যামাপ্রদ মিশ্র। মেলায় অংশগ্রহনকারী স্টলগুলোর মধ্যে প্রথম পুরস্কার গ্রহন করেন সিলেট নার্সারীর সত্বাধীকারী মলয় লাল ধর, যৌথভাবে দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছে সুগন্ধা নার্সারী ও সবুজ বন নার্সারী, তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছে নূরে মদিনা নার্সারী ও আলিফ নার্সারী বিজ্ঞপ্তি।